Site icon Right News

ভোটার স্থানান্তর অনলাইন আবেদন

অনলাইন আবেদন

অনলাইন আবেদন

ভোটার স্থানান্তর অনলাইন আবেদন বর্তমান সময়ের একটা অতি প্ৰয়োজনীয় ব্যাপার। আমি কিছুদিন যাবৎ আমার ভোটার স্থানান্তর করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার এই বিষয়ে কিছু অভিজ্ঞতা আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ।আমাদের জীবন জীবিকার কারণে নিজের স্থায়ী ঠিকানায় বসবাস না করে বিভিন্ন এলাকায় থাকতে হয়। লেখাপড়া, চাকরী, ব্যবসা বা অন্য যে কোন কাজের প্রয়োজনে এলাকাও পরিবর্তন করতে হয়। সেই সাথে হয়তো আমাদের ভোটার এলাকাও পরিবর্তন করতে হতে পারে।ভোটার স্থানান্তর ফরম।

ভোটার স্থানান্তরের নিয়ম

এই মুহুর্তে আপনি যদি আপনার ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান তাহলে আপনাকে নিচের প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

১. উপজেলা / থানা নির্বাচনের অফিসে যান এবং ফর্ম-১৩ সংগ্রহ করুন।

২. ফর্ম টি সঠিকভাবে পূরণ করুন।

৩. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।

৪. আবেদনপত্র স্বশরীরে উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ:জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
স্থানান্তরিত ঠিকানার প্রমাণ (যেমন: বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, বাড়ি ভাড়ার রশিদ)আবেদন প্রক্রিয়াকরণের ফি:ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য কোন ফি প্রদান করতে হয় না।
আবেদন পর্যালোচনা করা হবে এবং সিদ্ধান্ত প্রায় ১৫ দিনের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হবে।ভোটার আইডি কার্ড ট্রান্সফার ফরম।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন

বাংলাদেশে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য দুটি পদ্ধতি রয়েছে:অনলাইন আবেদন:

  1. প্রথমে, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট যান।
  2. “নতুন ভোটার নিবন্ধন” ট্যাবে ক্লিক করুন।
  3. নির্দেশাবলী অনুসরণ করে অনলাইন ফর্ম পূরণ করুন।
  4. প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
  5. আবেদন জমা দিন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
নাম পরিবর্তনের প্রমাণ (যেমন: গেজেট নোটিশ, বিবাহের সনদপত্র, তালাকনামা)
পাসপোর্ট সাইজের ছবি
স্থানীয় জনপ্রতিনিধির স্বাক্ষর
সাক্ষীর স্বাক্ষর

ভোটার স্থানান্তর অনলাইন আবেদন
ভোটার স্থানান্তর অনলাইন আবেদন

অফলাইন আবেদন:

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ফর্ম-২ ডাউনলোড করুন।
ফর্ম টি সঠিকভাবে পূরণ করুন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সাথে ফর্ম টি আপনার নিকটতম উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিন।

আবেদন প্রক্রিয়াকরণের ফি:

নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য কোন ফি প্রদান করতে হয় না।
আবেদন পর্যালোচনা করা হবে এবং সিদ্ধান্ত প্রায় ১৫ দিনের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হবে।

দ্রষ্টব্য:নির্বাচন কমিশন সময়ে সময়ে প্রক্রিয়া পরিবর্তন করতে পারে।
আপনার আবেদন জমা দেওয়ার আগে সর্বশেষ তথ্য নিশ্চিত করে নিন।

ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন

ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করার দুটি উপায় আছে:অনলাইন:প্রথমে, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটতে যান। ভোটার তথ্য আপডেশন” ট্যাবে ক্লিক করুন।নির্দেশাবলী অনুসরণ করে অনলাইন ফর্ম পূরণ করুন।প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।আবেদন জমা দিন।প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
নাম পরিবর্তনের প্রমাণ (যেমন: গেজেট নোটিশ, বিবাহের সনদপত্র, তালাকনামা)
পাসপোর্ট সাইজের ছবিঅফলাইন:নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ফর্ম-২ ডাউনলোড করুন।
ফর্ম টি সঠিকভাবে পূরণ করুন।ভোটার স্থানান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সাথে ফর্ম টি আপনার নিকটতম উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিন।আবেদন প্রক্রিয়াকরণের ফি:ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধনের জন্য ৫০ টাকা ফি প্রদান করতে হবে।আবেদন পর্যালোচনা করা হবে এবং সিদ্ধান্ত প্রায় ১৫ দিনের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হবে।ভোটার স্থানান্তর ফরম পূরণ করার নিয়ম।ভোটার স্থানান্তর যাচাই।

দ্রষ্টব্য:নির্বাচন কমিশন সময়ে সময়ে প্রক্রিয়া পরিবর্তন করতে পারে।
আপনার আবেদন জমা দেওয়ার আগে সর্বশেষ তথ্য নিশ্চিত করে নিন।
ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করার জন্য কিছু টিপস:আপনার আবেদনপত্রে সঠিক তথ্য প্রদান করুন।প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সঠিক কপি জমা দিন।
আপনার আবেদনপত্রের স্ট্যাটাস নিয়মিত চেক করুন।আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে সাহায্য করবে।ভোটার স্থানান্তর।

আরো জানতে ক্লিক করুন- বিশুদ্ধ পানির বৈশিষ্ট্য কি /  পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক এবং স্মার্ট কার্ড সেবা অ্যাপ / আফগানি পামির কোলা / মুদ্রাস্ফীতি কিভাবে হয় এবং মুদ্রাস্ফীতি হলে কি হয়? / পানি দূষণের কারণ প্রভাব ও প্রতিরোধ

Exit mobile version